বুধবার, ৩১ জুলাই, ২০১৩

সুখের রহস্য ।



সুখ আসলে কি? একটি মানুষের জীবনে কোন কোন বিষয় গুলো থাকলে তাকে সুখী বলা যায় বা সুখী মানুষে পরিণত হবার কি কোনও গোপন ফর্মুলা আছে? আছে! এবং সেই গোপন রহস্যটা লুকিয়ে আছে আপনার মানসিকতা ও জীবন যাপনের উপর আমরা সকলেই চাই সুখী হতে ।  সুখ কোনও বস্তু তো নয় যে বাজার থেকে কিনে আনলেন আর হয়ে গেলোসুখ একটা অনুভব, যা নিজের মাঝেই তৈরি হয়আর এই অনুভব আপনার মাঝে তখনই তৈরি হবে, যখন আপনি নিজের অন্তরকে তৈরি রাখবেন সুখের জন্যআর নিজেই খুঁজে নেবেন সুখের এক টুকরো আলো

সন্তুষ্ট থাকুন নিজের প্রাপ্যেঃ

আমাদের সমস্ত অ-সুখের সূত্রপাত হয় নিজের মাঝে এক রকমের অপূর্ণতা বা চারপাশের মানুষগুলোর সাথে তুলনা করতে গিয়েএটা নেই, সেটা নেই, এটা কেন পেলাম না, ওটা কেন হলো না, কেন আরও সুন্দর নই, কেন আরও বিত্ত নেই, কেন অমুকের আছে কিন্তু আমার নেই । ইত্যাদি হাজারো আফসোস দিয়ে পূর্ণ থাকে আমাদের অন্তরএত পূর্ণ যে সেখানে সুখের জন্য আর জায়গাই অবশিষ্ট থাকে নাকিন্তু কখনও ভেবে দেখেছেন যে কি আপনার কাছে কি আছে? নিজের যা আছে, সেটাকেই মন দিয়ে দেখুনআশ্চর্য হয়ে ল্য করবেন যে প্রাপ্তির লিস্টিটা নেহাত খাটো নয়অলীক বস্তুর আশায় সময় নষ্ট না করে নিজের যা আছে সেটা নিয়েই বেঁচে থাকতে শিখুন

বাদ দিন অহেতুক দুঃখ বিলাসঃ

হ্যাঁ, দুঃখ একটা বিলাসিতাইএবং তাও কেবল অলস মানুষদের জন্যকারণ একজন কর্মঠ মানুষ নিজের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য পরিশ্রম করা নিয়েই ব্যস্ত থাকেন, দুঃখ নিয়ে বিলাস করার সময় তার অন্তত নেইএই যে ইন্টারনেটে বসে এই লেখা পড়ছেন, আপনি বাংলাদেশের সেই ৩০ শতাংশ মানুষদের একজন যারা কিনা ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা পায়তাহলে একবার ভেবে দেখুন তো, কত ভাগ্যবান আপনি!! নিজের দেশের অন্তত ৭০ শতাংশ মানুষের চাইতে আপনি বেশি সৌভাগ্যশালীঠিক মত খেতে পারছেন, ঘুমাতে পারছেন, মাথার ওপরে ছাদ আছে পৃথিবীতে অসংখ্য মানুষের সেই সুবিধাটুকুও নেইসুতরাং ভেবে দেখুন একবার, কি ভীষণ ভাগ্যবান আপনিজীবন থাকলে, কষ্ট থাকবেইদুঃখ- কষ্ট- ব্যথা না থাকলে আর জীবন কিসের? কিন্তু সেগুলো আছে বলেই সারাণ গোমড়া মুখে থাকতে হবে বা কপাল চাপড়ে কাঁদতে বসতে হবে, তার কোনও মানে নেইসেটা কেবল বোকা মানুষেরাই করেন

যে চলে যাচ্ছে, তাকে যেতে দিনঃ

জীবন থাকলে সম্পর্ক থাকবেআর সম্পর্ক থাকলে ভাঙ্গা-গড়াও থাকবেআমাদের জীবনের সবচাইতে বড় কষ্টের ব্যাপারটা হচ্ছে প্রিয় মানুষগুলো থেকে বিচ্ছেদকখনও মৃত্যু, কখনও সম্পর্কের ভাঙ্গন বিচ্ছেদের কারণ যাই হোক না কেন, প্রিয় মানুষের বিরহ আমাদের আচমকাই শুন্য করে ফেলেহয়তো প্রাণপণে চেষ্টা করি তাকে ঠেকাবারকিন্তু লাভ হয় কি? একদমই তো না! আর তাই, যে চলে যাচ্ছে তাকে যেতে দিনআটকে রাখার চেষ্টা করে কোনও লাভ নেই, কেননা মৃত্যু হোক বা সম্পর্কের ভাঙ্গন কোনটার সাথেই যুদ্ধ করে জিততে পারবো না আমরাযে চলে যেতে চায় তাকে কি ধরে রাখা যায় । ধরে যখন রাখতেই পারবেন না, তখন কষ্ট আর না বাড়িয়ে যেতে দিন নিজেকে ব্যস্ত রাখুন কাজের মধ্যে, মানুষের সাথে মিশুন, শেয়ার করুন,  কিছু ক্ষত কখনও শুকায় না, কিন্তু সময় সবকিছু সহ্য করার ক্ষমতা দেয় মানুষকে, নাহলে মানুষের জীবন যাত্রা থেমে যেত ।  

আগামীকালের আশায় আর নয়, বাঁচুন আজকেইঃ

যা হয়ে গেছে, সেটাকে বদলাবার মতা কারো নেইআর এই কথাটা ভুলে যাবেন না কখনও যে জীবনের কোন কিছুই সংশোধন করার কোনও ব্যবস্থা নেইচাইলেই জীবনকে নতুন করে শুরু করা যায় না, কিংবা এক ঘণ্টা পিছিয়ে নিয়ে অতীতে ফিরে যাওয়া যায় নাআর তাই আমাদের অবশ্যই বর্তমানকে মেনে নিতেই হবে, আর বাঁচতে হবে বর্তমানেইঅনেকেই আছেন, আগামীকালের আশায় বেঁচে থাকেনআগামীকাল এটা করবো, সেটা হবে ইত্যাদি হাজারো পরিকল্পনা নিয়ে তাদের বাসকেউ কেউ হয়তো নিজেকে বর্তমানে কষ্ট দিয়ে ভবিষ্যতের জন্য অর্থ সাশ্রয় করেনকিন্তু আগামীকাল কি আসবে? আপনি নিশ্চিত জানেন আগামীকাল সম্পর্কে? আমরা কেউই কিন্তু জানিনা ! তাহলে কেন জীবনকে অপো করিয়ে রাখা? জীবনটা বর্তমানেই, তাই উপভোগ করে নিন সবটুকু

বেশী প্রত্যাশা করবেন নাঃ

পৃথিবীতে সবাইকে সব কিছু পেতেই হবে, এমন কোনও কথা আছে? আপনি হয়তো বিশাল ধনী হতে চান, কিংবা হতে চান কোনও সেলিব্রেটির মতন সুন্দরনিজেকে আপনার হয়তো খুব কুৎসিত লাগে, কিংবা খুব গরীব মনে হয়- তাই না? আচ্ছা, একবার ভাবুন তো- কি করবেন আপনি বিশাল ধনী হয়ে, কিংবা খুব সুন্দর হয়ে? এই সমস্ত কিছু কি মৃত্যুর পর সাথে নিয়ে যেতে পারবেন? দেখুন আপনি তো আরও অনেকের চেয়ে বিত্তবান বা সুন্দর তাছাড়া খুব ধনী বা সুন্দর হওয়াটাই জীবনে বড় নয়, বড় হচ্ছে মানুষ হিসাবে আপনি কেমন একমাত্র সেটাইযারা আপনাকে সত্যি ভালবাসবে, তারা কিন্তু এই একটা গুণের জন্য ভালবাসবেআর যারা ভালবাসবে অর্থ কিংবা সৌন্দর্যের খাতিরে, তেমন মানুষের ভালোবাসা না পাওয়াই ভালো

বাড়িয়ে দিন সহযোগিতার হাতঃ

নিজের জন্য তো সবাই বাঁচেকখনও অন্যের জন্যও বেঁচে দেখুনবিশেষ করে নিজেকে যখন খুব দুঃখী আর একলা মনে হবে, তখনঅন্য কারো দিকে বাড়িয়ে দিন সাহায্যের হাত, অন্য কারো কষ্ট কমাতে সাহায্য করুনযদি সফল হন, দেখবেন যে নিজের মাঝে ১০০ ওয়াটের সুখের আলো জ্বলে উঠেছেঅন্য কারো উপকারে আসতে পারছেন আপনি দেখবেন এর চাইতে বেশি আত্মতৃপ্তি আর কিছুতেই নেইএকবার করেই দেখুন না!


নিজের কাছে সৎ থাকুনঃ

সততা মানুষের বিবেকের বহিঃপ্রকাশ । সৎ থাকুন নিজের কাছে । আপনি কখনই সব মানুষকে খুশী করতে পারবেন না বা সবার চোখে ভালো হতে পারবেন না । তাই পরিষ্কার থাকুন নিজের বিবেকের কাছে । মানুষের দৃষ্টি ভঙ্গী আপেক্ষিক ও স্বার্থপরতায় ভরা তাই কে কি ভাবল তা না ভেবে প্রাধান্য দিন আপনার কি করা উচিৎ সে বিষয়ে ।  


আপনার প্রতি অর্পিত দায়িত্ব ঠিকমত পালন করুনঃ

সবসময় নিজ কাজে মনযোগী হওয়ার চেষ্টা করুন ও নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন ও কাজে কর্মে আত্নবিশাসী থাকুন কিন্তু কখনো ওভারস্মার্ট হবেন না  সুখ আপনার হাতে ধরা দেবে

অন্যদের প্রাপ্য সন্মান দিনঃ 

একজন মানুষ সে যে সামাজিক বা আর্থিক অবস্থানেই থাকুক না কেন একজন মানুষ হিসেবে তাকে সন্মান দিতে হবেএছাড়া বড়দের সাথে শ্রদ্ধার সাথে কথা না বললে ও ছোটদের সাথে স্নেহপূর্ণ আচরণ না করে থাকলে আপনি কোনভাবেই আদর্শ হিসাবে বিবেচিত হবেন নাযারা অন্যকে সম্মান করতে পারেনা তারা নিজেরাও কোন সম্মানের দাবিদার হতে পারেনা বা তাদের আত্ন সন্মান নিয়েও প্রশ্ন থেকে যায় আর যে ব্যাক্তি সম্মান অর্জন করতে পারে না অন্যদের চোখে, সে কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য ব্যাক্তি বলে চিহ্নিত হতে পারেনাসন্মান দিবেন সবাইকে কিন্তু ভয় পাবেন একমাত্র সৃষ্টিকর্তাকে


আস্থা রাখুন সৃষ্টিকর্তার ওপরেঃ

কিচ্ছু যায় আসে না আপনি কোন ধর্মের অনুসারী, কিংবা আল্লাহ- ঈশ্বর- ভগবান ইত্যাদি কোন নামে নিজের সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করে থাকেন আপনিযায় আসে কেবল এটাতেই যে তাঁর ওপরে আপনার আস্থা আছে কিনাপৃথিবী কায়েম আছে এই বিশ্বাসের ভিত্তিতেইজীবনে যত ঝড় ঝাপটাই আসুক না কেন, আস্থা রাখুন নিজের সৃষ্টিকর্তার ওপরেদেখবেন নিজের মাঝে খুঁজে পেয়েছেন অন্য রকম একটা মুক্তিভিন্ন রকম একটা সুখ

হাসান ইমতি

অকপট  
সত্য যেথা দ্বিধাশূন্য, মুক্ত যেথা বাক ।  

থ্যসুত্রঃ ইন্টারনেট ।         







গোপন ক্যামেরা মেয়েরা সাবধান ।


প্রযুক্তির এই আধুনিকতার যুগে প্রযুক্তি যেমন মানুষের কাজকর্ম অনেক সহজ ও সাবলীল করে দিয়ছে তেমনি মানুষের জীবনে যোগ করেছে কিছু প্রাযুক্তিক বিড়ম্বনা । বিঘ্নিত হচ্ছে মানুষের ব্যক্তি জীবনের নিরাপত্তা ও প্রাইভেসি । বর্তমান সময়ে বিশেষত মেয়েদের জন্য তেমনি এক প্রাযুক্তিক বিড়ম্বনা হচ্ছে হিডেন ক্যামেরা ও দ্বিমুখী আয়না, বর্তমানে হিডেন ক্যামেরা এবং দ্বিমুখী আয়না একটি আতংকের নাম। শপিংমলের ট্রায়াল রুম থেকে শুরু করে মেয়েদের স্কুল-কলেজ- টয়লেট এই গোপন ক্যামেরার আতংক।ইন্টারনেটে ঢুকলেই নানান সাইটে দেখা মিলে গোপন ক্যামেরার ভিডিও ও ছবি বা নিউজ। এই হিডেন ক্যামেরার মাধ্যমে নষ্ট হতে পারে আপনার ব্যক্তিগত জীবনের প্রাইভেসি। তাই জেনে নিন হিডেন ক্যামেরা সনাক্ত করার ও হিডেন ক্যামেরা থেক নিজেকে রক্ষা করার কিছু উপায়:
১) খুব সহজে নির্নয় করা যায় রুমে গোপন ক্যামেরার অস্তিত্ব আছে কিনা। এজন্য আপনার যা লাগবে তাহল একটি সিম এক্টিভ করা মোবাইল ফোন যেখান থেকে কল করা যায়। এবার ট্রায়াল রুমে অর্থাৎ যেখানে পোষাক পাল্টাবেন বা ফিটিং ঠিকঠাক আছে কিনা দেখবেন, ঢুকে আপনার মোবাইল থেকে কাউকে কল করার চেষ্টা করুন। যদি কল করা যায় ও নেটওয়ার্ক থাকে- তাহলে রুমে হিডেন ক্যামেরা নেই বলে মোটামুটি নিশ্চিত হওয়া যায়। আর যদি কল করা না যায় ও নেটওয়ার্ক হঠাৎ করে ডাউন হয়ে যায়- তাহলে বুঝবেন সেখানে গোপন ক্যামেরা পেতে রাখা আছে। গোপন ক্যামেরার সাথে ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবল থাকে। সিগন্যাল ট্রান্সফার করার সময় এর ইন্টারফেয়ারেন্স হতে থাকে। যার কারনে মোবাইলের নেটওয়ার্ক ঠিকমত কাজ করেনা।
২) শপিংমলের ড্রেসিং/ ট্রায়াল রুমে (যেখানে মেয়েরা কাপড় পাল্টায় বা ফিটিং চেক করে) সেখানে যে আয়না থাকে সেটা আসল নাও হতে পারে, এটিও গোপন ক্যামেরার মতই মারাত্মক! প্রযুক্তির অপব্যবহারে আসল আয়নার মাঝে এখন যুক্ত হয়েছে নকল আয়না, যাকে বলা হয় দ্বিমুখী আয়না। এই আয়নায় আপনি আপনার চেহারা দেখতে পারবেন, কিন্তু বুঝতেও পারবেন না যে অন্যপাশে কেউ আপনাকে দেখছে! অথবা আয়নার অন্য পাশে লাগানো আছে অত্যাধুনিক কোন গোপন ক্যামেরা। আপনার হাতের একটি আঙ্গুল আয়নার উপর রাখুন। যদি আপনার আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্ব আঙ্গুলের মাথার সাথে না লাগ যায় অর্থাৎ মাঝে যদি ফাঁকার সৃষ্টি হয় তাহলে আয়না আসল। আর যদি আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্বের মাথার সাথে লেগে যায়, তাহলে আয়না নকল! একটা দ্বিমুখী আয়না! যার অন্যপাশে থেকে আপনাকে দেখতে পাবে কেউ, কিন্তু আপনি দেখতে পাবেন না তাকে। মানে অন্যপাশ থেকে কেউ আপনাকে দেখছে বা ভিডিও করছে! আসল আয়নায় সিলভার প্রলেপ আয়নার পিছনে থাকে , যে কারনে আপনার আঙ্গুল ও প্রতিবিম্বের মাঝে ফাঁকা থাকবে আয়নার পুরুত্বের জন্য। আর নকল বা দ্বিমুখী আয়নার ক্ষেত্রে সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার সামনে, যে কারনে আঙ্গুলের ছাপ আঙ্গুলের প্রতিবিম্বের সাথে লেগে যাবে। কারন মাঝখানে কোনো বাধা থাকে না।


 
হাসান ইমতি

অকপট  
সত্য যেথা দ্বিধাশূন্য, মুক্ত যেথা বাক ।  

থ্যসুত্রঃ ইন্টারনেট ।        



সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০১৩

অতিরিক্ত ফেসবুক ব্যবহার – বৃদ্ধি পেতে পারে মানুষের স্থূলতা ও দারিদ্র ।



মানুষকে স্থূল দরিদ্র বানাচ্ছে ফেসবুক - যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকেরা সম্প্রতি  এমন একটি তথ্যই জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা সম্প্রতি জানিয়েছেন, সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে কিছু মানুষের ক্ষেত্রে নিজের জীবনের ওপর নিয়ন্ত্রণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক কেইথ উইলকস ও পিটসবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক অ্যান্ড্রু স্টিফেন এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ব্যবহারের বেশ কিছু ইতিবাচক দিক আছেএটা মানুষের মনে ভালো কিছু করার স্পৃহা জাগিয়ে তোলেসামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ব্যবহারে নিজের সক্ষমতার বোধ তৈরি হয় সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ব্যবহারে বন্ধুদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে ওঠে
কিন্তু সাময়িক এ স্পৃহা আচরণের ওপর প্রভাব ফেলতে শুরু করেসাময়িক স্পৃহা পরবর্তীকালে আত্মনিয়ন্ত্রণ কমিয়ে দেয়, যা পরে অনেক নেতিবাচক আচরণ তৈরি করে
গবেষকেরা জানিয়েছেন, গবেষণায় দেখা গেছে, ফেসবুক ব্যবহারের ফলে ব্যবহারকারীরা অলস ও কর্ম বিমুখ হয়ে যায় তাছাড়া অনেকেই এসময়টা অনেকটা অবসর যাপনের আমেজে নানা প্রকার রসনা বিলাসে ব্যস্ত থাকেতারা যে বেশি খাচ্ছে, তা খেয়াল থাকে  নাফলে শরীরে মেদ জমতে শুরু করে বেশীরভাগ মানুষের কাছে ফেসবুক ব্যবহার একটি অলাভজনক বিনোদন যার জন্য তাকে টাকা গুনতে হয় কিন্তু এর থেকে তার সরাসরি কোন আর্থিক লাভ হয়না । তাছাড়াও ফেসবুক বেশী ব্যবহারের ফলে মানুষের মধ্যে কর্ম বিমুখতা তৈরি হতে পারে যা তাদের আর্থিক সমস্যা সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখতে পারে, ধারদেনার পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে
কনজ্যুমার রিসার্চসাময়িকীতে এ গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়
এর সমাধান হিসেবে গবেষকেরা পরামর্শ দিয়েছেন, সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ব্যবহারের ক্ষেত্রে তরুণদের অবশ্যই আত্মনিয়ন্ত্রণ থাকতে হবে



হাসান ইমতি

অকপট  
সত্য যেথা দ্বিধাশূন্য, মুক্ত যেথা বাক ।  

থ্যসুত্রঃ ইন্টারনেট ।        

 

আমি বিদ্যা মীমকে আমার সাথে ইফতার করার সুযোগ জিততে না দিয়ে Close বাটনটা চেপে ডায়াল স্ক্রীনটা কেটে দিলাম।

আজ দুপুরের দিকে আমার রবি নম্বরের ব্যলেন্স দেখার জন্য *222# প্রেস করলে স্ক্রীনে যে লেখাগুলো দেখাল তা এরকম “Balance Tk. 61 Validity 23/08/2013. Dial *8444*20# to get 20MB data only at BDT 20 (validity 7 days). Bidda Mimer Sathe Ifterar Sugoj Jitte Caile Dial Korun x x x x x x x x x x x x”. যারা এখনো আমার এ স্ট্যাটাসটা দেওয়ার তাৎপর্য ধরতে পারেননি তাদের জন্য শেষের অংশটি আবার বাংলায় দিচ্ছি “বিদ্যা মীমের সাথে ইফতারের সুযোগ জিততে চাইলে ডায়াল করুন এক্স এক্স এক্স এক্স এক্স এক্স এক্স”। তো ফ্রেন্ডস কারা কারা এই অপূর্ব সুযোগটি জিততে চান, একটু আওয়াজ তুলুন । আমি এখানে পাবলিকলি ঐ ডায়াল কোড গুলি দেইনি, শুধু এক্স এক্স এক্স এক্স এক্স এক্স এক্স দিয়েছি । আওয়াজ দিলে আপনাকে ইনবক্স করা হবে । কি ভাবছেন আপনি এখন *222# প্রেস করে জেনে নেবেন কোডটা । পারবেন না কারন ওটা ইফতারীর আগ পর্যন্ত প্রযোজ্য ছিল । ছাগল কখনো মানুষ হয়না । ইংরেজি “Aktel” বদলে “রবি” হলেও ঐ ছাগল গুলো ছাগলই রয়ে গেছে । এই ছাগল গুলো কি নির্লজ্জ ভাবে ধর্মের সাথে ব্যবসাকে মিলিয়ে ফায়দা লুটতে চাচ্ছে । নাহলে ইফতারের মতো একটি পবিত্র ধর্মীয় বিষয়ে এমন একটি অফার তারা কি করে করতে পারলো ? একে তো ইসলামের দৃষ্টিতে সম্পর্ক বিহীন মেয়ে ও ছেলের এক সাথে ওঠা বসা তথা ইফতার করা শরিয়ত সম্মত নয় তারপর আপনি কি বিদ্যা মীমের পুরো নামটি জানেন ? জানলে ভালো, না জানলে আমি বলে দিচ্ছি, “বিদ্যা সিনহা সাহা মীম”। সে তো মুসলিম নয় তার আবার ইফতার কি? আজকাল আবার নিজেদের আধুনিক ও উদারপন্থী প্রমানের জন্য বলা হয়ে থাকে আমরা সকল ধর্মের মানুষ ভাই ভাই । আমি কারো ধর্মকে অবজ্ঞা করছি না, সুরা আল কাফেরুনে আল্লাহ পাক এরশাদ করেছেন, বলুন, হে কাফেররা, আমি তার গোলামী করিনা, যার গোলামী তোমরা কর । তোমরা তার গোলাম নও, যার গোলামী আমি করি । আমি গোলাম নই তার যার গোলামী তোমরা কর । তোমরাও তার গোলাম নও, আমি যার গোলামী করি । তোমাদের ধর্ম তোমাদের, আমার ধর্ম আমার”। এই সুস্পষ্ট ঘোষণার পরও কি আমাদের কোন সুযোগ আছে অন্য কিছু ভাববার ? শেষমেস আমি বিদ্যা মীমকে আমার সাথে ইফতার করার সুযোগ জিততে না দিয়ে Close বাটনটা চেপে ডায়াল স্ক্রীনটা কেটে দিলাম।


হাসান ইমতি

অকপট  
সত্য যেথা দ্বিধাশূন্য, মুক্ত যেথা বাক ।  
 

“উযু, আমাজ, উযু, আমাজ, উযু, আমাজ” ।



আজ জোহরের নামাজের জন্য অজু করছি এমন সময় খুব ছোট্ট একটি বাচ্চা ছেলে এসে আমার পাশে দাড়িয়ে কিছু না বলে আমার দিকে তাকিয়ে রইল । বাচ্চাটি এতোটাই ছোট যে তার মাথাটি প্রায় অজুখানার সিমেন্টের আসনের সমান, পার্থক্য এক কি দুই ইঞ্চি হবে বড়জোর । আমি তার তাকানো দেখে জিজ্ঞেস করলাম, কিছু বলবা? আমার কথা শুনে সে কোন উত্তর না দিয়ে একটু এগিয়ে গিয়ে আমার পাশের ট্যাপটি ধরে ঘোড়ানোর চেষ্টা করতে লাগলো কিন্তু তার হাত এতোটাই ছোট ও দুর্বল যে সে ট্যাপটি খুলতে পারলো না । আমি আবার জিজ্ঞেস করলাম, কি করবা? তখন সে ভাঙ্গা ভাঙ্গা গলায় কোন রকম ভাবে বললো, উযু, আমাজ। আমি তার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে বললাম, তুমি  নামাজ পরবা, তাও আবার হাফপ্যান্ট পড়ে? সে আমার এই কথার কি অর্থ বুঝল জানি না । আবার একই ভাবে ট্যাপটি ধরে ঘোড়ানোর চেষ্টা করতে লাগলো আর ভাঙ্গা ভাঙ্গা উচ্চারণে বারবার বলতে লাগলো।, উযু, আমাজ, উযু, আমাজ, উযু, আমাজ । এবার আমি তার ট্যাপটি খুলে দিলাম । সে বড়দের অনুকরণে অজু করার ঢঙ্গে তার হাত পা মুখ ধুতে শুরু করলো । এই বিষয়টি আমার খুবই ভালো লাগলো সেই সাথে ভাবলাম এতো ছোট একটা বাচ্চা কিভাবে কোথা থেকে একা একা মসজিদে এলো? তার অজু করা শেষ হলে আমি আবার জিজ্ঞেস করলাম, তোমার বাসা কোথায়? কার সাথে এসেছ? এই কথার উত্তরে সে আমাকে আঙ্গুল দিয়ে মসজিদের পাশের একটি বাসা দেখিয়ে দিল । এর অল্প কিছুক্ষণ পরে এক ভদ্রলোককে মসজিদের মেইন গেট দিয়ে ঢুকতে দেখে সে, আবু, আবু, আবু চিৎকার করতে করতে তার দিকে এগিয়ে গেল ।

সুবাহানাল্লাহ, শিশুরা অনুকরণ প্রিয়, তাই তাদের সঠিক পথে চালিত করার দায় তার অভিভাবকের । আপনি আপনার কোমলমতি সন্তানটিকে দুনিয়ার ভোগবিলাসের দিকে পরিচালিত করবেন নাকি তাকে মহান আল্লাহ ও তার রাসুল (সাঃ) এর জীবনাদর্শ অভিমুখে পরিচালিত করবেন সে সিদ্ধান্ত আপনার, এই কোমল অন্তঃকরণের শিশুটির মনে আপনি যে ছাপ ফেলে দেবেন তাই তার মনে স্থায়ী আসন গড়ে নেবে ও তার আগামীর পথ চলায় দিক নির্দেশনা দেবে । শুধু মনে রাখবেন আপানর সন্তান আপনার কাছে মহান আল্লাহ পাকের আমানত আর তার সঠিক শিক্ষা ও প্রতিপালনের জন্য আপনাকে একদিন তার দরবারে জবাবদিহিতা করতে হবে । মহান আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে সঠিক পথের সন্ধান দান করুন । আমিন । 

হাসান ইমতি


অকপট  
সত্য যেথা দ্বিধাশূন্য, মুক্ত যেথা বাক ।  

রবিবার, ২৮ জুলাই, ২০১৩

রমাযানের রাতে রাসূল (সাঃ) এর ইবাদত ও মুসলিম উম্মার করনীয় ।



রমাযানের রাতে রাসূল (সাঃ)এর ইবাদতের অবস্থা ছিল নিম্নরূপ :

১. প্রথম ২০ রাত রাসূল (সাঃ) পূর্ণ রাত জাগরণ করতেন নাকিছু সময় ইবাদত করতেন, আর কিছু অংশ ঘুমিয়ে কাটাতেনকিন্তু রমাযানের শেষ দশ রাতে তিনি বিছানায় একেবারেই যেতেন নারাতের পুরো অংশটাই ইবাদত করে কাটাতেনসে সময় তিনি কুরআন তিলাওয়াত, সলাত আদায় সদাকা প্রদান, যিকর, দু, আত্মসমালোচনা ও তাওবাহ করে কাটাতেনআল্লাহর রহমাতের আশা ও তার গজবের ভয়ভীতি নিয়ে সম্পূর্ণ খুশুখুজু ও বিনম্রচিত্তে ইবাদতে মশগুল থাকতেন

২. হাদীসে আছে ঐ সময় তিনি শক্ত করে তার লুঙ্গি দ্বারা কোমর বেধে নিতেনএর অর্থ হল, রাতগুলোতে তাঁর সমস্ত শ্রম শুধু ইবাদতের মধ্যেই নিমগ্ন ছিলনিজে যেমন অনিদ্রায় কাটাতেন তাঁর স্ত্রীদেরকেও তখন জাগিয়ে দিতেন ইবাদত করার জন্য

৩. কদরের রাতের ইবাদতের সুযোগ যাতে হাতছাড়া হয়ে না যায় সেজন্য রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শেষ দশদিনের পুরো সময়টাতে ইতেকাফরত থাকতেন। (মুসলিম- ১১৬৭)

রমজানের রাতসমুহ তথা মহিমান্বিত লাইলাতুল কদরে আমাদের করনীয়

রমাযানের রাতে রাসূল (সাঃ) যেভাবে কাটাতেন এর পূর্ণ অনুসরণ করাই হবে আমাদের প্রধান লক্ষ্য এ লক্ষ্যে আমাদের নিম্ন বর্ণিত কাজগুলো করা আবশ্যক :

(ক) নিজে রাত জেগে ইবাদত করা এবং নিজের পরিবারস্থ ও অন্যান্যদেরকেও জাগিয়ে ইবাদতে উদ্বুদ্ধ করা
(খ) লম্বা সময় নিয়ে তারাবীহ ও তাহাজ্জুদ পড়াএসব সালাতে কিরাআত ও রুকু-সিজদা লম্বা করারুকু থেকে উঠে এবং দুই সিজদায় মধ্যে আরো একটু বেশী সময় অতিবাহিত করা, এসময় কিছু দুআ আছে সেগুলে পড়া
(গ) সিজদার মধ্যে তাসবীহ পাঠ শেষে দুআ করাকেননা সিজদাবনত অবস্থায় মানুষ তার রবের সবচেয়ে নিকটে চলে যায়ফলে তখন দুআ কবুল হয়
(ঘ) বেশী বেশী তাওবা করবে আস্তাগফিরুল্লাহ পড়বেছগীরা কবীরা গোনাহ থেকে মাফ চাইবেবেশী করে শিরক জনিত গোনাহ থেকে খালেছ ভাবে তাওবা করবেকারণ ইতিপূর্বে কোন শিরক করে থাকলে নেক আমল তো কবুল হবেই না, বরং অর্জিত অন্য ভাল আমলও বরবাদ হয়ে যাবেফলে হয়ে যাবে চিরস্থায়ী জাহান্নামী
(ঙ) কুরআন তিলাওয়াত করবেঅর্থ ও ব্যাখ্যাসহ কুরআন অধ্যয়নও করতে পারেনতাসবীহ তাহলীল ও যিকর-আযকার করবেনতবে যিকর করবেন চুপিসারে, নিরবে ও একাকী এবং কোন প্রকার জোরে আওয়ায করা ছাড়াএভাবে যিকর করার জন্যই আল্লাহ কুরআনে বলেছেন:
সকাল ও সন্ধ্যায় তোমার রবের যিকর কর মনে মনে বিনয়ের সঙ্গে ভয়ভীতি সহকারে এবং জোরে আওয়াজ না করেএবং কখনো তোমরা আল্লাহর যিকর ও স্মরণ থেকে উদাসীন হয়োনা” (আরাফ: ২০৫)

অতএব, দলবেধে সমস্বরে জোরে জোরে উচ্চ স্বরে যিকর করা বৈধ নয়এভাবে সম্মিলিত কোন যিকর করা কুরআনেও নিষেধ আছে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তা করেন নিযিকরের শব্দগুলো হল: সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবার ইত্যাদি

(চ) একাগ্রচিত্তে দুআ করাবেশী বেশী ও বার বার দুআ করাআর এসব দুআ হবে একাকী ও বিনম্র চিত্তে কবুল হওয়ার প্রত্যাশা নিয়েদুআ করবেন নিজের ও আপনজনদের জন্য, জীবিত ও মৃতদের জন্য, পাপমোচন ও রহমত লাভের জন্য, দুনিয়ার শান্তি ও আখিরাতের মুক্তির জন্যতাছাড়া নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ রাতে নিচের এ দুআটি বেশী বেশী করার জন্য উৎসাহিত করেছেন:

হে আল্লাহ! তুমি তো ক্ষমার আধার, আর ক্ষমা করাকে তুমি ভালবাসকাজেই তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও। (তিরমিযী)


 
হাসান ইমতি

অকপট  
সত্য যেথা দ্বিধাশূন্য, মুক্ত যেথা বাক ।  

থ্যসুত্রঃ ইন্টারনেট ।        



রমজানে স্বাস্থ্য সুরক্ষা ।



আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসের চেয়ে মাহে রমজানের খাদ্যাভ্যাস ব্যতিক্রম হওয়ায় অনেকের মানিয়ে নিতে কষ্ট হয়একজন রোজাদার ব্যক্তি যদি রোজার পুরো মাস একটু নিয়ম মেনে চলেন তাহলে তিনি সারা মাস সুস্থ থাকবেনসবচেয়ে বেশি পরিবর্তন আনতে হয় খাদ্যাভ্যাসে 
নিম্নোক্ত বিষয়গুলো মনে রাখা জরুরী-
 রমজানে চাই স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবারএটি সুষম ও পরিমিতও হওয়া চাইসুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সুষম খাদ্য গ্রহণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ
সারাদিন রোজার শেষে শরীর, বিশেষ করে মস্তিষ্ক ও স্নায়ুকোষ খাবারের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক শক্তির জোগান চায়ইফতারির দু-একটা খেজুর ও একটু শরবত সে জোগান দিতে পারেসাথে পেঁয়াজু, ছোলা, মুড়ি, শসা শরীরের অন্যান্য চাহিদা মিটায়
রাতের খাবারে ভাত বা রুটি, প্রচুর সবজি, দু-এক টুকরা মাছ বা মাংস, দুধ ও ফল রাখতে হবে সেহরিতে একটু হালকা খাবারই ভাল এবং সেহরি অবশ্যই খেতে হবেসেহেরীর সময় অতিরিক্ত মিষ্টি জাতীয় খাবার পরিহার করা উচিতশেষ রাতে শুধু এক গ্লাস পানি খেয়ে যারা রোজার নিয়ত করেন তাদেরকে অবশ্যই এই অভ্যাস পরিহার করতে হবে
ইফতার ও ঘুমানোর মধ্যবর্তী সময়ে প্রচুর পানি পান করতে হবেইফতার শুরু করবেন শরবত দিয়েবাজারে অনেক কৃত্রিম রঙ মেশানো শরবত পাওয়া যায়, এগুলো থেকে বিরত থাকবেন
রোজার সময় দেরিতে হজম হওয়া খাবার গ্রহণ করাই শ্রেয়এগুলো অনেকক্ষণ পেটে থাকেদেরিতে হজম হয় এরূপ খাবারের মধ্যে আছে কম ছাঁটা চাল, আটা, ডাল, গোশত ইত্যাদি
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে বাঁচতে খাবারের তালিকায় আঁশযুক্ত খাবার আটা, সিমের বিচি, ছোলা, শাকসবজি, ফল ইত্যাদি রাখতে পারেন রমজানে শরীরের খনিজ লবণের অভাব পূরণের জন্য শাকসবজি ও ফলমূল দরকার
ইফতারের পর যে কোন ধরনের মিষ্টি খাবার বা ডেজার্ট খাওয়া উত্তমপরিমাণে কম হওয়া চাইবুক জ্বালা, পেট ব্যথা, বদ হজম ও পেট ফেঁপা থেকে বাঁচতে ভাজা পোড়া, অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার, ডিম ইত্যাদি পরিত্যাগ করা উচিত
বাইরের খাবার কিনবেন নাসম্ভব হলে নিজেরা বানিয়ে খাবেনপুরনো তেলে বারবার ভাজলে ক্ষতিকর পলিনিউক্লিয়ার হাইড্রোকার্বন তৈরি হয় যার মধ্যে থাকে বেনজোপাইরিনএটা ক্যান্সার সৃষ্টি করে
সিগারেট, কফি, চা ও কোলা জাতীয় পানীয় পরিহার করতে হবেচা, কফির প্রতি যারা অতিমাত্রায় আকৃষ্ট তারা ইফতারের ঠিক পরের সময়টিতে এই আকর্ষণ এড়াতে ফ্রেশ জুস কিংবা ইয়োগার্ট দুধ পান করে চা-কফি থেকে দূরে থাকুন
সারা দিন রোজা রাখার পর শরবত একটি উত্তম পানীয়ডাবের পানি, আখের রস হলে আরো ভাল হয়একজন ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রে এটি পান করা উচিত নয়
রোজাদার ডায়াবেটিস রোগীর কিছু ঝুঁকি থাকেঝুঁকি এড়াতে চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে ঔষধ বা ইনসুলিনের ডোজ সমন্বয় করুন
সেহরির পর ঘুমানোর আগে ৫ থেকে ১০ মিনিট হাঁটাও একটা ব্যায়ামসম্ভব হলে ইফতারের পর হালকা এক্সারসাইজ যেমন ১৫ থেকে ২০ মিনিটা হাঁটাহাটি করার চেষ্টা করুনঅবশ্য পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার সময় যে ওঠাবসা হয় তাতেও এক ধরনের ব্যায়াম হয়


হাসান ইমতি

অকপট  
সত্য যেথা দ্বিধাশূন্য, মুক্ত যেথা বাক ।  

থ্যসুত্রঃ ইন্টারনেট ।        

শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০১৩

ঢাকার বাস চলাচল রুট সমূহ ।



ঢাকার বিভিন্ন পথে বিভিন্ন কোম্পানীর বাস চলে
১ নং বাসমিরপুর ১২ থেকে মিরপুর সাড়ে এগার, এগার, অরিজিনাল দশ, দশ নাম্বার গোল চত্বর, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, আগারগাঁও, রোকেয়া স্মরনী, খামারবাড়ী, ফার্মগেট, কারওয়ানবাজার, বাংলামটর, শাহবাগ, মৎসভবন, প্রেস ক্লাব, পল্টন, জিপিও, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, ফুলবাড়িয়া, বংশাল, নয়াবাজার, ইংলিশ রোড, সদরঘাট (জগন্নাথকলেজ+ ভিক্টোরিয়া পার্ক + সোহরাওর্দী কলেজ + কবি নজরুল কলেজ)
১/ই নং বাসপল্লবী, মিরপুর ১০, শ্যাওড়া পাড়া, ফার্মগেট, শাহাবাগ, পল্টন, মতিঝিল, যাত্রাবাড়ি
১/এন, নিউ ভিশনমিরপুর ১ থেকে মতিঝিল
২ নং বাসমিরপুর চিড়িয়াখানা, সনি সিনেমা হল, মিরপুর এক নাম্বার, চাইনিজ, আনসার ক্যাম্প, মিরপুর বাংলা কলেজ, টেকনিক্যাল, দারুস সালাম, কল্যানপুর, শ্যামলী, আদাবর, শিশু মেলা (আগারগাঁও, শিশু হাসপাতাল), কলেজগেট, আসাদগেট, খামারবাড়ি, ফার্মগেট, কারওয়ানবাজার, বাংলামটর, শাহবাগ, মৎসভবন, বঙ্গবাজার, ফুলবাড়িয়া
৩ নং বাসফুলবাড়িয়া, বঙ্গবাজার, মৎসভবন, শাহবাগ, বাংলামটর, কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট, ক্যান্টনম্যান্ট, মহাখালী, চেয়ারম্যানবাড়ী, কাকলী, আর্মি ষ্টেডিয়াম, এমইএস, জিয়া কলোনী, শ্যাওড়া, কুড়িল বিশ্বরোড, খিলক্ষেত, এয়ারপোর্ট, জসিম উদ্দিন, রাজলক্ষী, হাউজবিল্ডিং, আজমপুর, আবদুল্লাহপুর
৪ নং বাসশাহবাগ, বাংলামটর, কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট, ক্যান্টনম্যান্ট, বালুঘাট
৫ নং বাসনেই
৬ নং বাসকমলাপুর, মতিঝিল, গুলিস্তান, জিপিও, প্রেস ক্লাব, মৎসভবন, শাহবাগ, বাংলামটর, কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট, (ক্যান্টনম্যান্ট জাহাঙ্গীর গেট), মহাখালী, চেয়ারম্যানবাড়ী, কাকলী, বনানীবাজার, গুলশান
৬/এ নং বাসকমলাপুর, মতিঝিল, গুলিস্তান, জিপিও, প্রেস ক্লাব, মৎস ভবন, শাহবাগ, বাংলামটর, কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট, জাহাঙ্গীর গেট, মহাখালী, চেয়ারম্যান বাড়ী, কাকলী, বনানী বাজার, গুলশান
৬/বি নং বাসকমলাপুর, মতিঝিল, গুলিস্তান, জিপিও, প্রেস ক্লাব, মৎসভবন, শাহবাগ, বাংলামটর, কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট, (ক্যান্টনম্যান্ট জাহাঙ্গীর গেট), মহাখালী, চেয়ারম্যানবাড়ী, কাকলী, বনানীবাজার, গুলশান
৬/সি নং বাসকমলাপুর, মতিঝিল, গুলিস্তান, পল্টন, কাকরাইল, শান্তিনগর, মালিবাগ, মৌচাক, মগবাজার, এফডিসি, সাতরাস্তা, নাবিস্কো, তিব্বত, মহাখালী, তিতুমীর কলেজ, গুলশান এক, গুলশান দুই
৭ নং বাসগাবতলী, টেকনিক্যাল, দারুস সালাম, কল্যানপুর, শ্যামলী, আদাবর, শিশু মেলা (আগারগাঁও, শিশু হাসপাতাল), কলেজগেট, আসাদগেট, শুক্রাবাদ, সিটিকলেজ, সাইন্স ল্যাব, এলিফ্যান্ট রোড, নিউমার্কেট, ঢাকা কলেজ, নীলক্ষেত, ইডেন কলেজ, আজিমপুর, এতিমখানা, ঢাকেশ্বরী, বোর্ডঅফিস, মার্দ্রাসা বোর্ড, বদরুননেসা কলেজ, বকসী বাজার, ঢাকা মেডিক্যাল, চাঁনখারপুল (জেলখানা+ চকবাজার+ শৈখ বোরহান উদ্দিন কলেজ), আনন্দবাজার, নীমতলী, বঙ্গবাজার, গুলিস্তান, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, ফুলবাড়িয়া, বংশাল, নয়াবাজার, ইংলিশরোড, সদরঘাট (জগন্নাথকলেজ+ ভিক্টোরিয়া পার্ক + সোহরাওর্দী কলেজ + কবি নজরুল কলেজ) (ইদানিং ৭ নং বাস গুলিস্তান থেকে শাহবাগ হয়ে সিটি কলেজ দিয়ে আসে জ্যামের কারণে ।)
৮ নং বাসগাবতলী, টেকনিক্যাল, দারুস সালাম, কল্যানপুর, শ্যামলী, আদাবর, শিশু মেলা (আগারগাঁও, শিশু হাসপাতাল), কলেজগেট, আসাদগেট, খামার বাড়ী, ফার্মগেট, কারওয়ানবাজার, বাংলামটর, শাহবাগ, মৎসভবন, কাকরাইল মসজিদ, কাকরাইল মোড়, পল্টন, দৈনিক বাংলা, মতিঝিল, নটরডেম কলেজ, ইওেফাক মোড়, টিকাটুলি, রাজধানী মার্কেট, সায়দাবাদ, যাত্রাবাড়ী
৯ নং বাসমিরপুর, ১২ থেকে মিরপুর, সাড়ে এগার, এগার, অরিজিনাল দশ, দশ নাম্বার গোল চত্বর, মিরপুর দুই, সনি সিনেমা হল, মিরপুর এক, চাইনিজ, আনসার ক্যাম্প, মিরপুর বাংলা কলেজ, টেকনিক্যাল, দারুস সালাম, কল্যানপুর, শ্যামলী, আদাবর, শিশু মেলা (আগারগাঁও, শিশু হাসপাতাল), কলেজগেট, আসাদগেট, শুক্রাবাদ, কলাবাগান, সাইন্সল্যাব, সিটিকলেজ (এলিফ্যান্ট রোড), ঢাকা কলেজ, নিউ মার্কেট, নীলক্ষেত, ইডেন কলেজ, আজিমপুর
১০ নং বাসসদরঘাট, ইংলিশ রোড, নয়াবাজার, বংশাল, গুলিস্তান, পল্টন, মৌচাক, রামপুরা, কুরিল বিশ্ব রোড, এয়ার পোর্ট, আব্দুল্লাহপুর, টঙ্গী
১১ নং বাডেমরা, যাত্রাবাড়ী, সায়দাবাদ, মতিঝিল, ফকিরেরপুল, কাকরাইল, শান্তিনগর, মালিবাগ, মৌচাক, মগবাজার, এফডিসি, সাতরাস্তা, নাবিস্কো, তিব্বত, মহাখালী, কাকলী, এয়ারপোর্ট, জসিমউদ্দিন, রাজলক্ষী, আজমপুর, হাউজবিল্ডিং, উত্তরা, আবদুল্লাহপুর, টঙ্গী
১২ নং বাস (৩৬/বি)মোহাম্মদপুর, আসাদগেট, খামার বাড়ী, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, বাংলামটর, শাহবাগ, মৎসভবন, প্রেসক্লাব, পল্টন, দৈনিক বাংলা, মতিঝিল, নটরডেম কলেজ, ইওেফাক মোড়, টিকাটুলি, রাজধানী মার্কেট, সায়দাবাদ, যাত্রাবাড়ি
১৩ নং বাসমোহাম্মদপুর, ফিজিক্যাল কলেজ, ধানমন্ডি ২৭, শংকর (বাংলাদেশ মেডিক্যাল), আবাহনী মাঠ, ষ্টার কাবাব, ধানমন্ডি ১৫, জিগাতলা, সিটি কলেজ, সাইন্সল্যাব, ঢাকা কলেজ, নীলক্ষেত, ইডেন কলেজ, আজিমপুর, পলাশী, নীলক্ষেত, কাটাবন, শাহবাগ, মৎসভবন, প্রেসক্লাব, পল্টন, মতিঝিল, নটরডেম কলেজ, ইওেফাক মোড়, টিকাটুলি, রাজধানী মার্কেট, দয়াগঞ্জ, কাঠেরপুল, ধূপখোলা মাঠ
১৪ নং বাসযাত্রাবাড়ী, সায়দাবাদ, রাজধানী মার্কেট, গুলিস্তান, পল্টন, প্রেসক্লাব, শাহবাগ, কাটাবন, নিউমার্কেট, পলাশী, আজিমপুর, ইডেন কলেজ, নিউমার্কেট, ঢাকা কলেজ, এলিফ্যান্ট রোড, সাইন্স ল্যাব, সিটিকলেজ, শুক্রাবাদ, আসাদগেট, কলেজগেট, শ্যামলী, আদাবর, শিশু মেলা (আগারগাঁও, শিশু হাসপাতাল), কল্যানপুর, দারুস সালাম, টেকনিক্যাল, বাংলা কলেজ, আনসার ক্যাম্প, চাইনিজ, মিরপুর এক, সনি সিনেমা, মিরপুর দুই, মিরপুর দশ, অরিজিনাল দশ, এগারো, সাড়ে এগারো, মিরপুর ১২, পল্লবী
১৫ নং বাসযাত্রাবাড়ী, সায়দাবাদ, রাজধানী মার্কেট, ইওেফাক, মতিঝিল, দৈনিক বাংলা, পল্টন, প্রেসক্লাব, শাহবাগ, বাংলামটর, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট, বিজয় স্মরনী, আগারগাঁও, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, মিরপুর, ১০, মিরপুর, ১২
১৭ নং বাসযাত্রাবাড়ী, সায়দাবাদ, রাজধানী মার্কেট, গুলিস্তান, পল্টন, প্রেসক্লাব, শাহবাগ, বাংলামটর, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট, বিজয় স্মরনী, আগারগাঁও, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, মিরপুর, ১০, ১২
২৭ নং বাসআজিমপুর এতিমখানা, আজিমপুর, ইডেন কলেজ, নিউমার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড, সাইন্স ল্যাব, সিটিকলেজ, শুক্রাবাদ, আসাদগেট, সংসদভবন, খামারবাড়ি, খেজুরবাগান, ফার্মগেট, বিজয়স্মরনী, (ক্যান্টনম্যান্ট জাহাঙ্গীর গেট), মহাখালী (বাস টার্মিনাল), চেয়ারম্যানবাড়ী, কাকলী, আর্মি ষ্টেডিয়াম, এমইএস, জিয়া কলোনী, শ্যাওড়া, কুড়িল বিশ্বরোড, খিলক্ষেত, এয়ারপোর্ট (উওরখান + দক্ষিনখান), জসিম উদ্দিন, রাজলক্ষী, হাউজবিল্ডিং, আজমপুর, আবদুল্লাহপুর, টঙ্গী, চেরাগআলী, বোর্ডবাজার, গাজীপুর
মেগা সিটিমোহাম্মদপুর তাজমহল রোড, মোহাম্মদপুর থানা, ফিজিক্যাল কলেজ, ধানমন্ডি ২৭, শংকর, (বাংলাদেশ মেডিক্যাল), আবাহনী মাঠ, ষ্টার কাবাব, ধানমন্ডি ১৫, জিগাতলা, সিটি কলেজ, সাইন্সল্যাব, বাটার সিগন্যাল, এলিফ্যান্ট রোড, কাটাবন, শাহবাগ, মৎসভবন, প্রেসক্লাব, পল্টন, জিপিও, হকি ষ্টেডিয়াম, গুলিস্তান, বিমান অফিস, মতিঝিল, নটরডেম কলেজ
রাজা সিটিমোহাম্মদপুর, মোহাম্মদপুর থানা, ফিজিক্যাল কলেজ, ধানমন্ডি ২৭, শংকর, (বাংলাদেশ মেডিক্যাল), আবাহনী মাঠ, ষ্টার কাবাব, ধানমন্ডি ১৫, জিগাতলা, সিটি কলেজ, সাইন্সল্যাব, বাটার সিগন্যাল, এলিফ্যান্ট রোড, কাটাবন, শাহবাগ, মৎসভবন, প্রেসক্লাব, পল্টন, জিপিও, হকি ষ্টেডিয়াম, গুলিস্তান, বিমান অফিস, মতিঝিল, নটরডেম কলেজ
মিডওয়েমোহাম্মদপুর, মোহাম্মদপুর থানা, ফিজিক্যাল কলেজ, ধানমন্ডি ২৭, শংকর, (বাংলাদেশ মেডিক্যাল), আবাহনী মাঠ, ষ্টার কাবাব, ধানমন্ডি ১৫, জিগাতলা, সিটি কলেজ, সাইন্সল্যাব, বাটার সিগন্যাল, এলিফ্যান্ট রোড, কাটাবন, শাহবাগ, মৎসভবন, প্রেসক্লাব, পল্টন, জিপিও, হকি ষ্টেডিয়াম, গুলিস্তান, বিমান অফিস, মতিঝিল, নটরডেম কলেজ, কমলাপুর, রেলষ্টেশন, টিটিপাড়া, মুগদা, বাসাবো বৌদ্ধ মন্দির, খিলগাঁও
ফাল্গুনআজিমপুর, ইডেন কলেজ, নিউমার্কেট, ঢাকাকলেজ, সিটিকলেজ, সাইন্সল্যাব, বাটার সিগন্যাল, কাটাবন, শাহবাগ, মৎসভবন, কাকরাইল মসজিদ, কাকরাইল মোড় (হোটেল রাজমনি + রাজমনি সিনেমা হল, শান্তিনগর, বেলিরোড, মালিবাগ, মৌচাক, রামপুরা, টিভি সেন্টার, রামপুরা ব্রিজ, মেরুলবাড্ডা, মধ্যবাড্ডা, প্রগতি স্মরনী, উওর বাড্ডা, শাহাজাদপুর, নতুনবাজার, নর্দা, বসুন্ধরা, কুড়িল বিশ্বরোড, খিলক্ষেত, এয়ারপোর্ট, উওরা, আজমপুর, আবদুল্লাহপুর)
অনিক আজিমপুর, ইডেন কলেজ, নিউমার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড, সাইন্স ল্যাব, সিটিকলেজ, শুক্রাবাদ, (স্কয়ার হাসপাতাল) পান্থপথ, (গ্রীনরোড), বসুন্ধরা সিটি, কারওয়ান বাজার, এফডিসি, সাতরাস্তা, নাবিস্কো, তিব্বত, মহাখালী, চেয়ারম্যানবাড়ী, কাকলী, আর্মি ষ্টেডিয়াম, এমইএস, জিয়া কলোনী, শ্যাওড়া, কুড়িল বিশ্বরোড, খিলক্ষেত, এয়ারপোর্ট (উওরখান + দক্ষিনখান), জসিম উদ্দিন, রাজলক্ষী, হাউজবিল্ডিং, আজমপুর, আবদুল্লাহপুর
দ্বীপবাংলাআজিমপুর, ইডেন কলেজ, নিউমার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড, সাইন্স ল্যাব, সিটিকলেজ, শুক্রাবাদ, (স্কয়ার হাসপাতাল) পান্থপথ, (গ্রীনরোড), বসুন্ধরা সিটি, কারওয়ান বাজার, এফডিসি, সাতরাস্তা, নাবিস্কো, তিব্বত, মহাখালী, চেয়ারম্যানবাড়ী, কাকলী, আর্মি ষ্টেডিয়াম, এমইএস, জিয়া কলোনী, শ্যাওড়া, কুড়িল বিশ্বরোড, খিলক্ষেত, এয়ারপোর্ট (উওরখান + দক্ষিনখান), জসিম উদ্দিন, রাজলক্ষী, হাউজবিল্ডিং, আজমপুর, আবদুল্লাহপুর
সূচনাআজিমপুর এতিমখানা, আজিমপুর, ইডেন কলেজ, নিউমার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড, সাইন্স ল্যাব, সিটিকলেজ, শুক্রাবাদ, আসাদগেট, সংসদভবন, খামারবাড়ি, খেজুরবাগান, ফার্মগেট, বিজয়স্মরনী, (ক্যান্টনম্যান্ট জাহাঙ্গীর গেট), মহাখালী (বাস টার্মিনাল), চেয়ারম্যানবাড়ী, কাকলী, আর্মি ষ্টেডিয়াম, এমইএস, জিয়া কলোনী, শ্যাওড়া, কুড়িল বিশ্বরোড, খিলক্ষেত, এয়ারপোর্ট (উওরখান + দক্ষিনখান), জসিম উদ্দিন, রাজলক্ষী, হাউজবিল্ডিং, আজমপুর
বিআরটিসি (এসি) + ননএসিমতিঝিল, বিমান অফিস, গুলিস্তান, হকি ষ্টেডিয়াম, জিপিও, পল্টন, প্রেসক্লাব, মৎসভবন, শাহবাগ, বাংলামটর, কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট, ক্যান্টনম্যান্ট (জাহাঙ্গীরগেট), মহাখালী, চেয়ারম্যানবাড়ী, কাকলী, আর্মি ষ্টেডিয়াম, এমইএস, জিয়া কলোনী, শ্যাওড়া, কুড়িল বিশ্বরোড, খিলক্ষেত, এয়ারপোর্ট (উওরখান+দক্ষিন খান), জসিম উদ্দিন, রাজলক্ষী, হাউজবিল্ডিং, আজমপুর, আবদুল্লাহপুর
বেলালগুলিস্তান, হকি ষ্টেডিয়াম, জিপিও, পল্টন, প্রেসক্লাব, মৎসভবন, শাহবাগ, বাংলামটর, কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট, ক্যান্টনম্যান্ট (জাহাঙ্গীরগেট), মহাখালী, চেয়ারম্যানবাড়ী, কাকলী, আর্মি ষ্টেডিয়াম, এমইএস, জিয়া কলোনী, শ্যাওড়া, কুড়িল বিশ্বরোড, খিলক্ষেত, এয়ারপোর্ট (উওরখান+দক্ষিন খান), জসিম উদ্দিন, রাজলক্ষী, হাউজবিল্ডিং, আজমপুর, আবদুল্লাহপুর
উইনারআজিমপুর, ইডেন কলেজ, নিউমার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড, সাইন্স ল্যাব, সিটিকলেজ, শুক্রাবাদ, (স্কয়ার হাসপাতাল) পান্থপথ, (গ্রীনরোড), বসুন্ধরা সিটি, কারওয়ান বাজার, এফডিসি, সাতরাস্তা, নাবিস্কো, তিব্বত, মহাখালী, তিতুমীর কলেজ, গুলশান এক, মধ্য বাড্ডা, শাহজাদপুর, প্রগতি স্মরনী, উওর বাড্ডা, শাহাজাদপুর, নতুনবাজার, নর্দা, বসুন্ধরা, কুড়িল বিশ্বরোড
বিহঙ্গ দুয়ারিপাড়া, রূপনগর, মিরপুর ২, সনি সিনেমা হল, মিরপুর ১, চাইনিজ, আনসার ক্যাম্প, মিরপুর বাংলা কলেজ, টেকনিক্যাল, দারুস সালাম, কল্যানপুর, শ্যামলী, আদাবর, শিশু মেলা (আগারগাঁও, শিশু হাসপাতাল), কলেজগেট, আসাদগেট, শুক্রাবাদ, কলাবাগান, সাইন্সল্যাব, সিটিকলেজ (এলিফ্যান্ট রোড), ঢাকা কলেজ, নিউমার্কেট, নীলক্ষেত, ইডেন কলেজ, আজিমপুর
স্বকল্পকমলাপুর, মালিবাগ, মৌচাক, মগবাজার, ইস্কাটন, বাংলামটর, কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট, খামারবাড়ী, রোকেয়া স্মরনী, আগারগাঁ (পাসপোর্ট অফিস), শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, মিরপুর ১০, চিড়িয়াখানা
বাহন মিরপুর ১০, মিরপুর , মিরপুর এক, চাইনিজ, আনসার ক্যাম্প, মিরপুর বাংলা কলেজ, টেকনিক্যাল, দারুস সালাম, কল্যানপুর, শ্যামলী, আদাবর, শিশু মেলা (আগারগাঁও, শিশু হাসপাতাল), কলেজগেট, আসাদগেট, শুক্রাবাদ, কলাবাগান, সাইন্সল্যাব, সিটি কলেজ, বাটা সিগন্যাল, এলিফ্যান্ট রোড, কাটাবন, শাহবাগ, মৎস ভবন, প্রেসক্লাব, পল্টন, জিপিও, হকি ষ্টেডিয়াম, গুলিস্তান, বিমান অফিস, মতিঝিল, নটরডেম কলেজ, কমলাপুর, রেলষ্টেশন, টিটিপাড়া, মুগদা, বাসাবো বৌদ্ধ মন্দির, খিলগাঁও
তরঙ্গ প্লাসমোহাম্মদপুর, মোহাম্মদপুর থানা, ফিজিক্যাল কলেজ, ধানমন্ডি ২৭, শংকর, (বাংলাদেশ মেডিক্যাল), আবাহনী মাঠ, ষ্টার কাবাব, ধানমন্ডি ১৫, জিগাতলা, সিটি কলেজ, সাইন্সল্যাব, বাটা সিগন্যাল, এলিফ্যান্ট রোড, কাঁটাবন, শাহবাগ, মৎস ভবন, , কাকরাইল মসজিদ, কাকরাইল মোড় (হোটেল রাজমনি + রাজমনি সিনেমা হল), শান্তিনগর, বেইলিরোড, মালিবাগ, মৌচাক, রামপুরা, টিভি সেন্টার, রামপুরা ব্রিজ, বনশ্রী
এনামতিঝিল, দৈনিক বাংলা, পল্টন, প্রেসক্লাব, শাহবাগ, বাংলামটর, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট, বিজয় স্মরনী, আগারগাঁও, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, মিরপুর ১০, মিরপুর ১২
ওয়ানলাইন : মোহাম্মদপুরের আদাবর, তাজমহল রোড, রেডক্রিসেন্ট (রেসিডেন্সিয়াল মডেল), আসাদগেট, খামারবাড়ী, মহাখালী, গুলশান ১, গুলশান ২
ট্র্যান্সসিলভা ১মিরপুর ১, চাইনিজ, আনসার ক্যাম্প, মিরপুর বাংলা কলেজ, টেকনিক্যাল, দারুস সালাম, কল্যানপুর, শ্যামলী, আদাবর, শিশু মেলা (আগারগাঁও, শিশু হাসপাতাল), কলেজগেট, আসাদগেট, শুক্রাবাদ, কলাবাগান, সাইন্সল্যাব, সিটি কলেজ, বাটা সিগন্যাল, এলিফ্যান্ট রোড, কাটাবন, শাহবাগ, মৎস ভবন, প্রেস ক্লাব, পল্টন, জিপিও, হকি ষ্টেডিয়াম, গুলিস্তান, বিমান অফিস, মতিঝিল, নটরডেম কলেজ,
আজমেরী গ্লোরীসদরঘাট, ইংলিশ রোড, নয়াবাজার, বংশাল, গুলিস্তান, পল্টন, মৌচাক,
মেট্রো সার্ভিস মিরপুর এক, চাইনিজ, আনসার ক্যাম্প, মিরপুর বাংলা কলেজ, টেকনিক্যাল, দারুস সালাম, কল্যানপুর, শ্যামলী, আদাবর, শিশু মেলা (আগারগাঁও, শিশু হাসপাতাল), কলেজগেট, আসাদগেট, শুক্রাবাদ, কলাবাগান, সাইন্সল্যাব, সিটি কলেজ (এলিফ্যান্ট রোড), ঢাকা কলেজ, নিউমার্কেট, নীলক্ষেত, ইডেন কলেজ, আজিমপুর
মাই লাইনভাষানটেক, মিরপুর ১৩, মিরপুর ১০, মিরপুর ২, মিরপুর ১, চাইনিজ, আনসার ক্যাম্প, মিরপুর বাংলা কলেজ, টেকনিক্যাল, দারুস সালাম, কল্যানপুর, শ্যামলী, আদাবর, শিশু মেলা (আগারগাঁও, শিশু হাসপাতাল), কলেজগেট, আসাদগেট, শুক্রাবাদ, কলাবাগান, সাইন্সল্যাব, সিটি কলেজ, বাটা সিগন্যাল, এলিফ্যান্ট রোড, কাঁটাবন, শাহবাগ, মৎস ভবন, প্রেস ক্লাব, পল্টন, জিপিও, হকি ষ্টেডিয়াম, গুলিস্তান, বিমান অফিস, মতিঝিল, নটরডেম কলেজ, কমলাপুর, রেলষ্টেশন, টিটিপাড়া, মুগদা, বাসাবো বৌদ্ধ মন্দির, খিলগাঁও
ধামরাইধামরাই, ইসলামপুর, কালামপুর, নবীনগর, স্মৃতিসৌধ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার, গাবতলী, টেকনিক্যাল, দারুস সালাম, কল্যানপুর, শ্যামলী, আদাবর, শিশু মেলা (আগারগাঁও, শিশু হাসপাতাল), কলেজগেট, আসাদগেট, শুক্রাবাদ, সিটি কলেজ, সাইন্স ল্যাব, এলিফ্যান্ট রোড, নিউমার্কেট, ঢাকা কলেজ, নীলক্ষেত, ইডেন কলেজ, আজিমপুর, এতিমখানা, ঢাকেশ্বরী, বোর্ড অফিস, মার্দ্রাসা বোর্ড, বদরুননেসা কলেজ, বকসী বাজার, ঢাকা মেডিক্যাল, চাঁনখারপুল (জেলখানা+ চকবাজার+ শেখ বোরহান উদ্দিন কলেজ), আনন্দবাজার, নিমতলী, বঙ্গবাজার, গুলিস্তান, ফুলবাড়িয়া
লাব্বায়েকসাভার, গেন্ডা, হেমায়েতপুর, গাবতলী, টেকনিক্যাল, কল্যানপুর, শ্যামলী,
তুরাগটঙ্গী, চেরাগালী, হাউজবিল্ডিং, রাজলক্ষী, এয়ারপোর্ট, খিলক্ষেত, নতুন বাজার, রামপুরা, মালিবাগ রেলগেট, মুগদা হয়ে যাত্রাবাড়ী
বেঙ্গল (আলিফ পরিবহন)বনশ্রী, গুলশান ১, মহাখালী, শেরেবাংলানগর, শেওড়াপাড়া, মিরপুর ১০ (আগে দিয়াবারী পর্যন্ত ছিল)

ভিক্টরহাউজবিল্ডিং থেকে শুরু করে, এয়ার পোর্ট,খিলক্ষেত, বসুন্ধরা, নতুনবাজার, রামপুরা,বাড্ডা, মালিবাগ,কাকরাইল, জিপিও, গুলিস্তান, সদরঘাট

মেঘলারাসেল স্কয়ার, ধানমন্ডি, ভুলতা
অনাবিলছালছাবিলসায়েদাবাদ- রামপুরা- বাড্ডা- নতুনবাজার- কুড়িল- খিলক্ষেত- এয়ারর্পোট- টঙ্গি- গাজিপুর

বিঃদ্রঃ বাস রুট নিয়ন্ত্রন করে বিআরটিসি তাই যে কোন সময় এটি পরিবর্তন হতে পারে
মাঝে মাঝে বিভিন্ন কারনে বাস চালক অন্য রুটেও যায়


হাসান ইমতি

অকপট  
সত্য যেথা দ্বিধাশূন্য, মুক্ত যেথা বাক ।  

থ্যসুত্রঃ ইন্টারনেট ।